সাম্প্রতিক বছরসমূহের (৩ বছর) প্রধান অর্জনসমূহ (২০১৯-২০, ২০২০-২১ ও ২০২১-২০২২)
বাংলাদেশ এলডিসি পর্যায়ে উত্তরণের পেক্ষাপটে এবং কর্মবর্ধিষ্ণু জনসংখ্যার প্রাণীজ আমিষের (দুধ, ডিম ও মাংস) চাহিদা মেটাতে উৎপাদন ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে প্রাণিসম্পদের সংরক্ষণ ও জাত উন্নয়ন ক্ষেত্রে রাজশাহী জেলাতে অভাবনীয় অগ্রগতি সাধিত হয়েছে
* সাম্প্রতিক অর্থবছরসমূহে গবাদিপশুর জাত উন্নয়নে যথাক্রমে .০.৯১(লক্ষ), ০.৯২(লক্ষ)টি ও ০.৯১(লক্ষ), গাভী ও বকনাকে কৃত্রিম প্রজননের আওতায় আনা হয়েছে। উৎপাদিত সংকর জাতের বাছুরের সংখ্যা যথাক্রমে ০.২৯৭, ০.৩২৯ ও ০.৩২৩ লক্ষ।
* বিদ্যমান প্রাণিসম্পদের সংরক্ষণ ও সম্প্রসারণে যথাক্রমে, ০.০৫৬, ০.৫৪ ও ০.৭৪৩ কোটি এবং যথাক্রমে ০.১৭, ০.৫৪ ও ০.২১৮ কোটি গবাদিপশু-পাখিকে চিকিৎসা প্রদান করা হয়েছে।
* খামারীর সক্ষমতা বৃদ্ধি, খামার ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন ও খামার সম্প্রসারণে যথাক্রমে ০.০৪০, ০.০৪৬ ও০.০৫৯ লক্ষ খামারীকে প্রশিক্ষণ প্রদানসহ যথাক্রমে ৬৫০, ৫১৬ ও ৫৩৫ টি উঠান বৈঠক পরিচালনা করা হয়েছে।
* নিরাপদ ও মানসম্মত প্রাণীজ আমিষ উৎপাদনে যথাক্রমে ১০০২, ১০৮৫ ও ১১২৪ টি খামার/ফিডমিল/হ্যাচারী পরিদর্শন, ৪৭ , ৪৬৪ ও ৪১৫ জন মাংস প্রক্রিয়াজাতকারী (কসাই) প্রশিক্ষণ এবং ১০, ১৭ ও ১৪ টি মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়েছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস